এম এম কিট খাওয়ার পর ব্যাথা হলে করনীয় কি - এম এম কিট খাওয়ার নিয়ম
পোস্ট সূচিপত্র ঃ এম এম কিট এর কাজ কি - এম এম কিট খাওয়ার নিয়ম
- এম এম কিট এর কাজ কি
- এম এম কিট খাওয়ার নিয়ম
- এম এম কিট খাওয়ার পর ব্যাথা হলে করনীয় কি
- এম এম কিট খাওয়ার পর বমি হলে
- এম এম কিট খাওয়ার পর কতদিন ব্লিডিং হয়
- এম এম কিট এর কাজ কি - এম এম কিট খাওয়ার নিয়ম শেষ কথা ঃ
এম এম কিট এর কাজ কি
আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ এম এম কিট খেয়ে থাকে এম এম কি এক ধরনের
ওষুধ এই ওষুধটি খাওয়ার ফলে গর্ভপাত সৃষ্টি হয় এবং স্ত্রীকে
গর্ভবতী করতে সাহায্য করে। এই ওষুধটি ট্যাবলেটে পরিণত ট্যাবলেটটি পাতায় দুই
রকমের পাঁচটি করে ট্যাবলেট থাকে এটা এই ট্যাবলেটের একপাশে ছোট ট্যাবলেট থাকে এবং
বিপরীত পাশে বড় ট্যাবলেট থাকে বড় ট্যাবলেট ট্যাবলেটটির নাম মিফটন, আর ছোট
ট্যাবলেটের নাম হল মিসোটল।
এম এম কিট খাওয়ার নিয়ম
এম এম কিট প্রধানত দুই প্রকার এক মিফটন দুই মিসোটল । কিন্তু এগুলো
খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে আপনি যদি সেগুলো নিয়ম না মানেন তাহলে বিভিন্ন ধরনের
সমস্যায় পড়তে পারেন তাই এম এম কিট খাওয়া সঠিক নিয়মটি আজকের আর্টিকেলে
জেনে নিন।
মিফটন ঃ
মিফটন ট্যাবলেট টি হল ছোট যেটা আপনাকে প্রতিদিনে চারটি করে পানির সাথে গুলিয়ে খেতে হবে।
আরো পড়ুন ঃ সিনামিন এর ১০ টি উপকারিতা
মিসোটল ঃ
মিসোটল ট্যাবলেট টি হলো বড় এই ট্যাবলেট টি এক কথায় পাঁচটি থাকে যেটা আপনাকে নির্দিষ্ট সময়ে খেতে হবে তবে এটা পানির সাথে গুলে খাওয়া যাবে না ।
এম এম কিট খাওয়ার পর ব্যাথা হলে করনীয় কি
এম এম কিট খাওয়ার পর বমি হলে
আমাদের মধ্যে অনেকেই এম এম কিট ট্যাবলেটটি মুখে দিয়ে গোলে খাওয়া জন্য রেখে দেন
যার ফলে গিলার আগে বা পেটের ভিতরে যাওয়ার আগে বমি হয়ে যায় তারপরে অনেকেই
চিন্তিত থাকে যে এম এম কিট ট খাওয়ার পর বমি হওয়ার করনীয় কি এটাতে আপনাকে
কোন চিন্তা ভাবনা করার দরকার নেই এটা একটি ছোট বিষয় আপনার যদি এম এম কেক খাওয়ার
পর বমি হয় তাহলে একটা জিনিস মাথায় রাখবেন সেটা হচ্ছে কতক্ষন পর আপনার মনে
হচ্ছে।
আরো পড়ুন ঃ বাচ্চাদের আমাশয় হলে কি খাওয়া উচিত
আপনার যদি এম এম কি ট্যাবলেট খাওয়ার এক ঘন্টার আগে বমি হয় তাহলে আপনি আবারো
ট্যাবলেটটি খাবেন এতে কোন সমস্যা নাই আর যদি আপনার এম এম কিট ট্যাবলেট খাওয়ার এক
ঘন্টা পর বমি হয় তাহলে এই ট্যাবলেটটি আবারো পুনরায় খাওয়ার কোন দরকার নাই ।
কারণ এক ঘন্টার মধ্যে ট্যাবলেটটি যে পরিমাণ কাজ করার দরকার সে পরিমাণ কাজ সম্পন্ন
হয়ে যায় ।
এম এম কিট খাওয়ার পর কতদিন ব্লিডিং হয়
আপনি যদি নতুন অবস্থায় এম এম কিট খান তাহলে আপনার মনে অবশ্যই একটা ভাবনা আসে যে আমার ব্লিডিং কতদিন থাকবে।
আপনি যদি এম এম কিট ট্যাবলেট খান তাহলে আপনার ৫ থেকে ৬ দিন ব্লিডিং থাকা সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া অনেক সময় অনেকের তিন থেকে চার দিন থাকে ।
এম এম কিট এর কাজ কি - এম এম কিট খাওয়ার নিয়ম শেষ কথা ঃ
আশা করতেছি আজকের আর্টিকেলটি পোরে এম এম কিট খাওয়ার পর ব্যাথা হলে করনীয় কি - এম এম কিট খাওয়ার নিয়ম গুলো জানতে পেরেছেন এছাড়া এ সম্পর্কে আরো অনেক কিছু জানতে পেরেছেন এরপরে যদি কোন বিষয়ে জানার প্রয়োজন হয় তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করতে পারেন অথবা আমাদের যোগাযোগ ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারেন।
আরো পড়ুন ঃ কিডনি ব্যথা দূর করার উপায়
আপনি যদি আমাদের আজকের পুরো আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করতেছি
আপনি উপকৃত হয়েছেন যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে নিয়মিত এ ধরনের
আর্টিকেল পেতে আমাদের এই
Firoz Blogger ওয়েবসাইটটি ভিজিট
করুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url